প্রিয় বন্ধুরা, ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং শেখার চমৎকার উপায় ২০২৪ নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আশা করছি আপনারা ফ্রিল্যান্সিং শেখার অভিনব সব কৌশল সম্পর্কে জানতে পারবেন আজকের এই পোস্ট থেকে। আপনারা নিশ্চয় শুনেছেন বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং খুবই জনপ্রিয় একটি পেশা। এখন ঘরে বসে বিভিন্ন বয়সের মানুষ ফ্রিল্যান্সিং শিখছে।
তাহলে আপনি কোনো দিক থেকে পিছিয়ে নেই তো! ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর প্রায় সকল দেশে নিজের জীবনকে গতিময় করেছে লাখ লাখ মানুষ। আপনিও যদি ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে এবং নিজের জীবনকে সফলতায় পরিবর্তন করতে চান, তাহলে আজকের পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে নিন।
কেননা, এই পোস্টটি আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং শেখার সঠিক গাইডলাইন প্রদান করবে ইনশাআল্লাহ্।
ফ্রিল্যান্সিং হল এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে ঘরে বা যেকোনো জায়গায় বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমেই অনলাইন থেকে উপার্জন করা যায়।
যারা ফ্রিল্যান্সিং করেন তাদেরকে সাধারণত ফ্রিল্যান্সার বলা হয়। ফ্রিল্যান্সাররা বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকেন।
যার মধ্যে রয়েছে আর্টিকেল লেখা, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং এবং আরও অনেক কিছু।
ফ্রিল্যান্সিং কি এই বিষয়ে আরো বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের পূর্বে প্রকাশিত এই আর্টিকেলটি পড়ে নিতে পারেন।
এবার চলুন কিভাবে ঘরে বসে সহজ উপায়ে অনলাইন থেকে হাজার হাজার টাকা আয় করা যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক-
ঘরে বসে ইনকাম করার সহজ উপায়
ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার উপায় হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং সবচেয়ে অন্যতম এবং কার্যকরী একটি মাধ্যম।
ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত ধৈর্য আর লেগে থাকার মানসিকতা থাকতে হবে। সাধারণত সবাই ফ্রিল্যান্সিং-এ সফল হতে পারেনা।
কিন্তু যাদের মাঝে ধৈর্য এবং কাজ করার আগ্রহ থাকে কেবলমাত্র তারাই ফ্রিল্যান্সিং-এ সফল হয়ে থাকেন।
ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য অনেক উপায় রয়েছে, তাই আপনি আপনার যোগ্যতা এবং সুবিধা অনুযায়ী সঠিক উপায়টি বেছে নিতে পারেন।
অনেকেই পারছে, তাহলে আপনি কেন পারবেন না বলুৃন তো? নিজের মনকে প্রশ্ন করুন। উত্তর পেয়ে যাবেন। হয়তো আপনি কখনো এটাকে সিরিয়াস হিসেবে গ্রহনই করেন নাই।
নতুবা অনলাইনে হাজারো ধোঁকার ফাঁদে পড়েছেন। অথবা হতে পারে এখনো সঠিক কোন গাইডলাইন পান নাই।
যদি এমনটা হয়ে থাকে তবে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আশা করছি, আপনি লাভবান হবেন।
অনলাইন কোর্স (Learn Freelancing By Online Courses)
বর্তমান সময় অনলাইন কোর্স হল ফ্রিল্যান্সিং শেখার অন্যতম একটি উপায়। মূলত অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং এর উপর কোর্স করে হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন ধরনের ক্লাইন্ট থেকে কাজ নিয়ে অর্থ উপার্জন করছে।
ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য অনলাইনে বহু প্ল্যাটফর্ম বিদ্যমান। সবগুলো প্রতিষ্ঠানই যে আপনাকে সঠিক গাইডলাইন প্রদান করবে এমনটা ভুলেও ভাববেন না কিন্তু।
তাহলে অনলাইনে থাকা হাজারো প্রতিষ্ঠানের ভিড়ে আমি কোনটাকে সঠিক বলবো? চলুন এ বিষয়ে কিছু কথা বলা যাক-
দেখুন অনলাইনে হাজার হাজার প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা কোর্স করাচ্ছে এবং শতভাগ সফলতার সাথে হাজার হাজার সফল ফ্রিল্যান্সার গড়ে তুলছে।
আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে কোন প্রতিষ্ঠানটি সফল ফ্রিল্যান্সার কিংবা সফল স্টুডেন্ট গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে।
উদাহরণ হিসেবে আমরা ১০ মিনিট স্কুল এর কথা বলতে পারি। দেখুন সেখানে অনেক দক্ষ এবং অভিজ্ঞ ট্রেইনার দ্বারা প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
১০ মিনিট স্কুল এর Joyeta Banerjee ম্যাডাম এর কথায় আসি। তাঁর ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং কোর্সটি করে চমৎকারভাবে সফলতা পেয়েছেন অনেকেই।
এত চমৎকার ও মূল্যবান একটি কোর্স মাত্র ১২৫০ টাকায় উন্মুক্ত করেছেন তিনি। চাইলে কোর্সটি কিনে সফলভাবে প্র্যাকটিস করে আপনিও হতে পারেন একজন সফল ফ্রিল্যান্সার।
আবার মাত্র ৭৫ টাকার একটি পিডিএফ বইও কিন্তু আপনাকে শেখাতে পারে অনেক কিছু। কি বিশ্বাস হচ্ছে না তো? চলুন বইটি দেখে নেওয়া যাক এখান থেকে।
আমি শতভাগ গ্যারান্টি দিচ্ছি বইটি থেকে আপনি অনেক কিছু অর্থাৎ ঘরে বসে আয় সম্পর্কে অনেক কিছুই শিখতে পারবেন।
আর সেই অনুযায়ী আমল করলে সরি, সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে আপনি সফল হবেনই! তবে, একটি কথা মনে রাখবেন কোন ভাল প্রতিষ্ঠান কিংব উচ্চ দক্ষতা সম্পন্ন ট্রেইনার থেকে প্রশিক্ষণ নিলেই আপনি শতভাগ সফল এমন ধারণা কিন্তু করা যাবে না।
শিক্ষক কিংবা ট্রেইনার কেবলমাত্র অন্ধকারে পথ দেখাতে পারেন, রাস্তা বেয়ে অন্ধকার পাড়ি কিন্তু নিজেকেই দিতে হয়। কি আমি ঠিক বলছি তো!
ফ্রিল্যান্সার কমিউনিটি
অনলাইনে আপনি হাজারো ফ্রিল্যান্সার কমিউনিটি দেখতে পাবেন। দেরি না করে খুব দ্রুত আপনার নিশ অনুযায়ী ফ্রিল্যান্সার কমিউনিটিতে যুক্ত হয়ে যান।
কেননা, ফ্রিল্যান্সার কমিউনিটি সাধারণত ফ্রিল্যান্সারদের একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে এবং একে অপরকে সহায়তা করতে সাহায্য করে।
এই কমিউনিটিগুলিতে, আপনি অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকে শিখতে পারেন, প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারেন এবং সফলতার জন্য টিপস পেতে পারেন।
আপনি যদি কাজ করতে গিয়ে কোন সমস্যায় পড়েন তাহলে ফ্রিল্যান্সার কমিউনিটি থেকে সাহায্য নিতে পারেন।
এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে অনলাইনে এ সকল কমিউনিটিতে বিভিন্ন ধরনের আপডেট দেয়া হয়।
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার কমিউনিটিতে যোগ দিয়ে থাকেন তাহলে আপনি যে কোন আপডেট সহজে এবং তাড়াতাড়ি পেয়ে যাবেন।
কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সার কমিউনিটির মধ্যে রয়েছে Reddit, Quora, এবং Facebook Groups।
ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম
ফ্রিল্যান্সিং শেখার পর অবশ্যই কাজ পাওয়ার জন্য আপনাকে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম এ একাউন্ট করতে হবে।
Freelancing প্লাটফর্মে একাউন্ট করার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন দেশের ক্লাইন্ট থেকে কাজ পেতে পারেন।
আপনি যদি, শুধু অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং এর উপর কোর্স করে বসে থাকেন তাহলে কিন্তু হবে না। ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলি আপনাকে ফ্রিল্যান্স কাজ খুঁজে পেতে সহায়তা করবে।
সুতরাং সেখানে একাউন্ট তৈরী করে সুন্দর করে প্রোফাইল তৈরী করুন। এগুলি আপনাকে অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের সাথে যোগাযোগ করতে সহায়তা করবে।
আর সেই সাথে তাদের অভিজ্ঞতা থেকেও শিখতে সাহায্য করে। সুতরাং যতটা সম্ভব নিজের প্রোফাইল তৈরী করে অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের
জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মের মধ্যে রয়েছে Upwork, Fiverr, People Per Hour এবং Freelancer.com ইত্যাদি।
চমৎকার প্রোফাইল তৈরী করুন
একটি উন্নত আর আকর্ষণীয় প্রোফাইল আপনাকে সহজেই ক্লায়েন্ট পেতে সহযোগিতা করবে। সুতরাং নিজের কাজ নিজে তৈরি করুন।
এক্ষেত্রে পোর্টফোলিও অনেকেই অন্যের দ্বারা করিয়ে নেন। আপনি এটা করতে যাবেন না। চেষ্টা করুন নিজের কাজ নিজে তৈরি করতে।
এতে করে আপনার দক্ষতা অনেক বৃদ্ধি পাবে। আর অনলাইনে যার দক্ষতা যত ভালো তার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি থাকে।
নিজের দক্ষতা গুলো সুন্দর করে সাজিয়ে একটি পোর্টফোলিও তৈরি করে রাখলে যে কোন ধরনের কাজ পেতে অনেক সুবিধা হয়।
সময় নিয়ে সুন্দর করে তথ্যবহুল পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট তৈরী করে ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা শুরু করতে পারেন।
অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের সাথে যোগাযোগ রাখুন
বেশি বেশি করে অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের সাথে যোগাযোগ রাখুন। কেননা, অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের সাথে যোগাযোগ রাখা হল ফ্রিল্যান্সিং শেখার আরও একটি অনন্য উপায়।
তারা আপনাকে তাদের অভিজ্ঞতা থেকে শিখতে এবং গুরুত্বপূর্ণ টিপস পেতে সাহায্য করতে পারে। আপনি অনলাইনে কয়েকজন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের সাথে ভাল সম্পর্ক বজায় রাখুন।
বস্তুত সবার সাথেই ভাল সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। এর ফলে আপনি যদি ভবিষ্যতে কোন সমস্যায় পড়েন তাহলে তাদের থেকে খুব সহজেই সাহায্য নিতে পারবেন এবং বলা বাহুল্য যে, অভিজ্ঞ হওয়ার কারনে তারা আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিবে।
আবার অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের সাথে সংযোগ রাখলে বিভিন্ন সময় তারা নিজেরাই আপনাকে বিভিন্ন কাজ অফার করবে। এতে আপনার ইনকামের সুযোগ আরও বৃদ্ধি পাবে।
আপনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলিতে, বা ব্যক্তিগতভাবে অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
ঘরে বসে টাকা ইনকামের কিছু টিপস
চলুন এখন আপনাদের ঘরে বসে টাকা ইনকামের কিছু টিপস দেওয়া যাক। সমস্যা নাই এর জন্য পে করতে হবে না, ফ্রি-তেই দিয়ে দিচ্ছি! আশা করছি এগুলো আপনাদের কাজে লাগবে।
ঘরে বসে টাকা ইনকামের বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে তো এতক্ষণ অনেক কিছুই জানলেন। আলোচনার এ পর্যায়ে এখন আমরা কিছু টিপস সম্পর্কে জানাবো।
এই টিপসগুলো ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আপনার ধারণাকে আরো স্বচ্ছ করে তুলবে। ফলে অনলাইন থেকে টাকা ইনকামের উপায়গুলো আরও সহজ মনে হবে। আর নেই নাখেৎ সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
- নিজেকে যেকোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর দক্ষ করে তুলুন। একটি নির্দিষ্ট কাজের উপর ফোকাস করে এগিয়ে যান।
- আপনি যদি একইসাথে অনেকগুলো বিষয়ে কাজ শুরু করে দেন তবে আপনার সফলতার পরিমাণ শুন্যের কোঠায় নামতে পারে। সুতরাং যে কোন একটি অথবা সর্বোচ্চ দুটি বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে নিজেকে দক্ষ করে তুলুন।
- নিজের দক্ষতার উপর নিয়মিত চর্চা করুন।
- আপনি যত বেশি অনুশীলন করবেন ততই নিজেকে উন্নত করতে পারবেন।
- আপনার কাজকে উন্নত করার জন্য নিজ থেকে বিভিন্ন ধরনের কাজ (অবশ্যেই আপনার নিশ অনুযায়ী) প্রাকটিস করুন।
- নিজে কাজ প্র্যাকটিস করতে থাকলে যখন কোন ক্লাইন্ট আপনার কাছে কাজের স্যাম্পল দেখতে চাইবে তখন সেটি দেখাতে পারবেন এবং কাজ সহজেই পেয়ে যাবেন।
- ধৈর্য ধরুন। ফ্রিল্যান্সিং শিখতে সময় লাগে। এজন্য অল্প কিছুদিনে ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করতে না পারলে অধৈর্য হয়ে ফ্রিল্যান্সিং ছেড়ে দিবেন না। এটা আপনার জন্য অনেক বড় একটি ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে।
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কি কি প্রয়োজন
অনেকেই আছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাচ্ছেন তাদের মনের একটি কমন প্রশ্ন ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কি কি প্রয়োজন হয়?
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে প্রথমদিকে মূলত একটি ফোনই যথেষ্ট। একটি ফোন যার RAM/ROM সর্বনিম্ন ৪/৬৪ হলেই হবে। ফোন এবং তার সাথে দরকার ইন্টারনেট সংযোগের।
যদি বাসায় Wifi না থাকে তাহলে MB কেনা লাগবে। আর এই দুইটা জিনিসের পাশাপাশি লাগবে ধৈর্য শক্তি।
আপনার যদি ফোন, ইন্টারনেট সংযোগ আর কাজ শেখার ইচ্ছা অর্থাৎ ধৈর্য শক্তি থাকে তাহলেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন এবং অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করে নিজেকে স্বাবলম্বী
আপনি চাইলে নিত্যটিউন ওয়েবসাইটে কনটেন্ট রাইটিং করে প্রতি মাসে ৫০০০ হাজার টাকা থেকে ১৫০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন।
বিস্তারিত জানতে নিচের পোস্টগুলো পড়ে নিন।
আর্টিকেল লিখে আয় পেমেন্ট বিকাশে – সেরা পোস্ট রাইটিং প্লাটফর্ম
অনলাইন থেকে আয় করুন সহজ উপায়ে – ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং
মন্তব্য
আশা করছি আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের সবার পছন্দ হয়েছে। যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাচ্ছেন আজকের আর্টিকেলটি তাদের অনেক উপকারে আসবে।
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে সময়, ধৈর্য এই দুটিরই প্রয়োজন। আপনি যদি অল্প কিছু দিনে হার মেনে যান তাহলে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন না।
এজন্য অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাইলে নিজেকে ধৈর্যশীল করে তুলুন। গুগল মামা ও ইউটিউবকে সঙ্গী বানাতে ভুলবেন না কিন্তু!
