অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর আদ্যোপান্ত – আয় হবে সু-নিশ্চিত!

  • Post author:

“অ্যাফিলিয়েট” শব্দটার আক্ষরিক অর্থ শাখা। সুতরাং আমরা যদি “অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং” শব্দ দুটোর ব্যাখ্যা করতে যাই, তবে তা দাঁড়াবে শাখা প্রশাখায় বিস্তৃত হয়ে মার্কেটিং কিংবা কেনাবেচা করা। আমরা যদি কোন বটবৃক্ষের কথা চিন্তা করি, তবে দেখতে পারবো যে, এই বৃক্ষের শিকড়ের উৎপত্তিস্থল একটি নির্দিষ্ট ভূমিতে হলেও বিস্তৃতি অনেকটা দূর পর্যন্ত হয়ে থাকে। একইভাবে কোনো নির্দিষ্ট পণ্যের উৎপত্তি যে কোম্পানিতেই হোক না কেন, বিভিন্ন মাধ্যমে তাকে দূর-দূরান্তের মানুষের নিকট পৌঁছে দেওয়াকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। আর এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে শুধু বাড়িতে বসেই মাসে ১০ হাজার থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব! 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কীভাবে করে?

উপরের অংশটি থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পেলেও অনেক কিছুই সুস্পষ্ট হয়ে ওঠেনি।

আপনাকে বিষয়টার গভীরতা বোঝানোর জন্য আমরা একটি খুব সহজ উদাহরণের সাহায্য নিই। মনে করুন আপনি একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।

খুব স্বাভাবিকভাবেই আপনি দেখবেন আপনার সহপাঠীরা প্রত্যেকেই পার্ট টাইম জব হিসেবে “টিউশনকে” বেছে নেয়।

তারা নিজের থেকে ছোট ক্লাসের ছেলে-মেয়েদের পড়িয়ে বাড়তি উপার্জন করে থাকে যেটা চাইলে আপনিও করতে পারেন।

কিন্তু কোন কারনে আপনার তেমন একটা টিউশনের প্রতি আগ্রহ নেই। আপনার কাছে ছোট ছেলেমেয়েদের পড়ানো খুবই বিরক্তিকর কাজ মনে হয়।

তো ধরুন, আপনারই কোনো জুনিয়র যে কি-না মাত্র স্কুল থেকে কলেজে উঠেছে।

সে আপনাকে একদিন বললো তার হোম টিউটর খুবই প্রয়োজন। কেউ যদি পরিচিত থাকে তবে যেন আপনি তাকে জানান। 

আরো পড়ুনঃ অ্যাফিলিয়েট থেকে আয় করুন আনলিমিটেড (সেরা মার্কেটপ্লেস)

আপনার সেই জুনিয়রের কথা শুনে মনে পড়ে গেল আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক পরিচিত বন্ধু হন্য হয়ে টিউশন খুঁজছে।

তার কথা চট করে মাথায় আসতেই আপনি আপনার সেই বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করলেন এবং বললেন,“আমার কাছে তোকে দেওয়ার মত একটা টিউশন আছে।

তবে আমি যদি সেই টিউশনটা তোকে দিই, তুই কি প্রথম মাসের স্যালারি পাওয়ার পর আমাকে তোর বেতনের ৩০% দিবি?”

১০০% এর ভিতর মাত্র ৩০% দেওয়া আপনার বন্ধুর কাছে খুব একটা গায়ে লাগার মতো হবে না এবং সে এক বাক্যে রাজিও হয়ে যাবে। কথার কথা আপনার সেই বন্ধু যদি আপনার দেওয়া স্টুডেন্টকে পড়িয়ে প্রথম মাসে দশ হাজার টাকা পায় তবে তিন হাজার টাকা আপনাকে দিতে সে বাধ্য। দেখুন তো, কাউকে না পরিয়ে, কোনো ধরণের পরিশ্রম না করেই আপনার বেশ ভালো একটা অংকের ইনকাম হয়ে গেল। এটাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। নির্দিষ্ট একটি সেবা কিংবা পণ্যকে যখন আপনি এর উৎপত্তি স্থল থেকে টেনে নিয়ে টারগেটেড কাস্টমার কিংবা গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেবেন তখনই আপনি মূলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন। আর এই টিউশনের উদাহরণটা অফলাইন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের অন্তর্ভুক্ত ছিল।

আমরা আজকে অনলাইন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কীভাবে উপার্জন করা যায় সে সম্পর্কে জানবো।

অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার কৌশল

আপনি মূলত তিনটি উপায়ে অনলাইন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। এই তিনটি মাধ্যম হচ্ছে-

  • সেল
  • ক্লিক
  • লিড

সেল থেকে যেভাবে আয় করবেন

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত সফলভাবে সম্পন্ন হয় প্রতি সেল থেকে। আপনি কোন একটি কোম্পানির নির্দিষ্ট পণ্য কিংবা সেবা সঠিক গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিয়ে নির্দিষ্ট কমিশন আদায় করে নিতে পারেন। এই ক্ষেত্রে আপনি বড়ো বড়ো কোম্পানি কিংবা উঠতি ব্যবসায়ীদেরও টার্গেট করতে পারেন।

আপনি কোন একটি কোম্পানিতে গিয়ে বললেন, আপনি তাদের পণ্য সঠিক গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেবেন।

তার বিনিময়ে পণ্যের মূল্যের ৫ শতাংশ আপনাকে কমিশন আকারে দিতে হবে। যেকোনো ব্যবসায়ী চায় নিজেদের প্রোডাক্ট সেল করতে। সুতরাং আপনার এই প্রস্তাবে তাদের রাজি না হওয়ার কোন কারণ নেই।

আপনি একটি ফোন কোম্পানির ২০ হাজার টাকা দামের মোবাইল সঠিক গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিলেন এর পরিবর্তে ফোন কোম্পানির মালিক আপনাকে কমিশন হিসেবে ৫% তথা ১০০০টাকা দিলেন।

একই কোম্পানির ২০ হাজার টাকা দামের আরো দশটি ফোন আপনি যদি বিক্রি করে দিতে পারেন তবে আপনার কমিশন দাঁড়ায়,

 (১০০০×১০)=১০,০০০ টাকা

এখানেও কথা আছে। আপনি যে শুধু ২০ হাজার টাকা দামের মোবাইল বিক্রি করে দিবেন তা কিন্তু না।

এর চেয়ে দামি মোবাইল বিক্রি করে দিতে পারলে আপনার কমিশনও সেই হারেই বাড়তে থাকবে। আর এই কাজটি খুব সহজেই অনলাইনে করা সম্ভব।

বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপনি ফোনটির প্রচার করে খুব সহজেই পেয়ে যেতে পারেন কাঙ্ক্ষিত গ্রাহক! 

ক্লিকের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং 

এখানে সর্বপ্রথম আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হলো, বিভিন্ন কোম্পানির ওয়েবসাইট লিংক প্রমোট করা। এই কাজটির সাথে সেলের কোন যোগসূত্র নেই।

মানে প্রোডাক্ট বিক্রি করতেই হবে এরকম বাধা ধরা নেই। আর এখানেই দেখা যায় বিপত্তি। একে ঠিক সমস্যা বলবো না। কেননা এটা মূলত অনিচ্ছার কাতারে পড়ে।

যেহেতু বিক্রি জিনিসটা সম্পর্কিত নয়, টাকা আয় হচ্ছে না, তাই কমিশনের উপরেও জিনিসটার প্রভাব পড়ে।

আরো পড়ুনঃ অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি, কেন ও কিভাবে?

এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ আপনার কমিশন থাকবে না তা না। তবে পরিমাণে খুবই অল্প হবে যা আপনার কাছে প্রথম দর্শনে সন্তোষজনক না-ও লাগতে পারে। যেমন আপনি কোনো কোম্পানির ওয়েবসাইটের একটি প্রোডাক্ট (ধরুন সেটা হচ্ছে একটা আধুনিক বুক শেলফ) লিংক আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিলেন।

এরপর ওই লিংকটি যখন কোন ব্যক্তি ক্লিক করবে তখন আপনার অ্যাকাউন্টে কমিশন যোগ হতে থাকবে।

কথার কথা, প্রতি ক্লিকে কোম্পানির সাথে চুক্তি অনুযায়ী আপনার অ্যাকাউন্টে ৩০ থেকে ৫০ টাকা যোগ হবে।

এই লিংকটিতে যদি ২০টি ক্লিক পরে তবে আপনার কমিশন যোগ হবে (৩০×২০/৫০×২০) ৬০০/১০০০ টাকা যা বিনা পরিশ্রমে অনেক বেশি!

লিডের মাধ্যমে যেভাবে অ্যাফিলিয়েট আর্নিং করবেন 

লিড হচ্ছে মূলত আপনার প্রমোট করা লিংকে প্রবেশ করে কোম্পানির ওয়েবসাইট ঘেটে পছন্দের প্রোডাক্ট কিনতে গ্রাহকের আগ্রহ পোষণ করা।

এই লিডের মাধ্যমেও অ্যাফিলিয়েট ইনকাম করা যায়। এটাও অনেকটা আগের মতো লিংক ক্লিক করে অ্যাফিলেন্ট মার্কেটিং করার মতোই তবে প্রসেসটা একটু ভিন্ন। যেমন ধরুন, আপনি কোনো একটি কোম্পানির বিশেষ কোনো প্রোডাক্টের লিংক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিলেন। অতঃপর কোন আগ্রহী গ্রাহক সেই লিংকটি ক্লিক করার মাধ্যমে কোম্পানিটির ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলো এবং বিভিন্ন প্রোডাক্ট দেখার পর সেগুলো কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করলো।

(কিনলো না কিন্তু! কেবল আগ্রহ প্রকাশ করলো/উইশলিস্টে রাখলো) সেখান থেকেও আপনার একাউন্টে কমিশন যোগ হতে থাকবে।

এভাবে কোনরকমের ঝামেলা ছাড়াই আপনি ঘরে বসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বেশ ভালো একটি উপার্জন করতে পারবেন। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে ভালো করার দারুণ কিছু সিক্রেটস

আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে ভালো ফলাফল জেনারেট করার সেরা উপায় নিয়ে বিস্তারিত জানবো। চলুন দেখে নেওয়া যাক-

ব্লগিং

আপনার যদি মনে হয় আপনি খুব সুন্দর করে লিখতে পারেন তবে একটি ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনে শুরু করে দিন আপনার নিজের ব্লগ। প্রতিনিয়ত কোয়ালিটি কনটেন্ট লিখে সেখানে পোস্ট করুন এবং বিভিন্ন মাধ্যমে আপনার ব্লগটি শেয়ার করুন। একবার আপনার ব্লগ পাঠকপ্রিয় হয়ে গেলে সেখানে বেশ ট্রাফিক আসতে শুরু করবে।

তখন আপনি বিভিন্ন কোম্পানির সাথে চুক্তি করে অ্যাফিলিয়েট লিংক সংগ্রহ করবেন এবং আপনার ব্লগের সাথে যুক্ত করে দেবেন।

ফলে ব্লগ পড়তে এসে কেউ না কেউ সেই লিংকে প্রবেশ করবে এবং আপনার অ্যাকাউন্টে কমিশন যোগ হতে থাকবে। 

ইনফ্লুয়েন্সার

আপনার যদি মানুষকে কোন কিছু বোঝানোর ক্ষমতা প্রবল থাকে তবে আপনি ইনফ্লুয়েন্সিং করেও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

নিজের বিভিন্ন মতামত ভিডিও আকারে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড দিয়ে আপনার কনটেন্টের মাঝখানেই সেই কোম্পানির প্রোডাক্টের কথা তুলবেন এবং উক্ত কোম্পানির প্রোডাক্টের লিংক ক্যাপশনে জুড়ে দেবেন। এভাবে একজন ইনফ্লুয়েন্সার হয়েও আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। 

অ্যাডসেন্স

আপনি কোয়ালিটি কনটেন্ট তৈরি করতে পারলে ফেসবুক কিংবা গুগলের অ্যাডসেন্সে যোগাযোগ করুন। এতে করে তারা আপনাকে মনিটাইজেশন অন করার অনুমতি দেবে এবং আপনার প্রতি কনটেন্টে অ্যাড শো করবে। আর এই অ্যাড পার ভিউজে আপনাকে দিতে থাকবে কমিশন!

আরও কিছু টিপস

ঠিক টিপস বলবো না। তবে আপনি যদি নিচের দুটো পরামর্শ অনুসরণ করেন, তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে ভালো পারফর্মেন্স করা আপনার জন্য কোনো ব্যাপারই না!

পরামর্শ ১

আপনার প্রতিযোগীদের প্রতিযোগী হিসেবে না দেখে শিক্ষক হিসেবে দেখুন। তারা কীভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে খুব বেশি ইনকাম করতে পারছে সেই পদ্ধতি অনুসরণ করার চেষ্টা করুন।

এতে করে আপনার ভেতর হিংসার মানসিকতা তৈরি হবে না এবং আপনি শিখতেও পারবেন। 

পরামর্শ ২

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য চেষ্টা করবেন বেশি মূল্যের প্রোডাক্ট টার্গেট করতে। কারণ অল্প দামের প্রোডাক্ট অ্যাফিলিয়েটের মাধ্যমে সেল করে দিলে আপনার একটা স্ট্যান্ডার্ড উপার্জন হতে অনেক সময় লাগবে। যেখানে আপনি যদি ৫০,০০০ টাকা দামের একটা এসি-ও বিক্রি করে দিতে পারেন তবে তার ৫% কমিশন হিসেবে ২৫০০ টাকা পেয়ে যাচ্ছেন। তবে আমরা জানি যে, বিন্দু থেকেই সিন্ধু হয়। তাই কমদামি প্রোডাক্ট কে হেও করবেন তা কিন্তু একেবারের উচিত নয়!

কিছু বিশ্বাসযোগ্য কোম্পানি

প্রায় সকল প্রতিষ্ঠান-ই নিজেদের ব্যবসার অগ্রগতির জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের হায়ার করে থাকে। আপনি দেশীয় কোম্পানিদের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকলে তারা আপনাকে ব্যাংক, বিকাশ, রকেট কিংবা নগদের মাধ্যমে পেমেন্ট করে থাকবে। অন্যদিকে বিদেশি কোম্পানিগুলোর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে দিলে তারা আপনাকে পেপাল অথবা পেওনিয়ারের মাধ্যমে পেমেন্ট করে থাকবে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশে যেহেতু এখনো পেপাল নেই তাই আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার আগে নিশ্চিত হয়ে নেবেন যে সেই কোম্পানিটি পেওনিয়ারের মাধ্যমে পেমেন্ট করে থাকে কি-না। শুরুটা করতে পারেন এই সকল কোম্পানি দিয়ে-

  • অ্যামাজন
  • দারাজ
  • রকমারি
  • টেন মিনিট স্কুল
  • ফাইবার অ্যাফিলিয়েট
  • বিকাশ, নগদ
  • বিভিন্ন ব্যাংক
  • আলিএক্সপ্রেস
  • ই-বে

আরো পড়ুনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং গাইডলাইন এবং প্রয়োজনীয় টুলস।

  • সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি বিক্রি করে এমন প্রতিষ্ঠান (এই ক্ষেত্রে বিশেষ কোম্পানি না খুঁজে আপনার এলাকার কোনো কার শপে যোগাযোগ করতে পারেন)
  • ফেসবুক কিংবা ইন্সটাগ্রামের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা (বর্তমানে কলেজ পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীরাও ব্যবসা বেছে নিয়েছে। আপনি তাদের সাথেও যোগাযোগ করতে পারেন)

পরিশেষে

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে গেলে আপনার যথেষ্ট ধৈর্যশীল হতে হবে। মার্কেটিং এবং কমিউনিকেশন স্কিলের অনুশীলনও জরুরী। এটি খুব ধীর স্থির প্রক্রিয়া। তবে একবার লাইনে চলে এলে সময়ের সাথে সাথে আপনার ইনকামের পাল্লাটা ভারী হতে থাকবে।

আরও একটা কথা, অ্যাফিলিয়েট ইনকামের উপর কখনো নির্ভর হওয়া যাবে না। একে কেবল একটি পার্টটাইম জব হিসেবেই বিবেচনায় রাখতে হবে।

আজ তাহলে এ পর্যন্তই। পরবর্তীতে নতুন কোন টপিক নিয়ে আলোচনা করা হবে। সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

Author

Leave a Reply